B. কার্বন চক্র ( Carbon Cycle )
সংজ্ঞা – যে চক্রাকার পদ্ধতিতে কার্বন মৌল কার্বন ডাই অক্সাইড যৌগ রূপে পরিবেশ থেকে জীব জগতে প্রবেশ করে জীব জগৎ থেকে পরিবেশে ফিরে এসে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে, তাকে কার্বন চক্র বলে।
কার্বন চক্রের বন্যাস ধারা
১৷ নির্গম পথ – যে ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়ায় কার্বন ডাই অক্সাইড জীব জগৎ থেকে পরিবেশে নির্গত হয় তাকে নির্গম পথ বলে।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – আগ্নেয় গিরির অগ্নুৎপাত উষ্ণ প্রসবনের স্রোত প্রভৃতি থেকে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের সংযোগ ঘটে।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া – কলকারখানার কয়লার দহন, কাঠের দহন, জ্বালানীর দহনে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের সংযোগ ঘটে।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – সবুজ উদ্ভিদ, স্থলজ ও জলজ প্রাণী শ্বসন ক্রিয়ায় বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইড মুক্ত করে।
২৷ আগম পথ – যে ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়ায় কার্বন ডাই অক্সাইড পরিবেশ থেকে জীব জগতে প্রবেশ করে, তাকে আগম পথ বলে।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড জলে দ্রবীভূত হয় যা জলজ উদ্ভিদ ও শৈবাল সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরির জন্য গ্রহণ করে।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া - বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড বৃষ্টির জলের সঙ্গে বিক্রিয়া করে কার্বলিক অ্যাসিড গঠন করে। বৃষ্টির জলের সাথে ওই অ্যাসিড সমুদ্র, নদী ও পুকুরে স্থানান্তরিত হয়। শামুক জাতীয় প্রাণীর দেহে অবস্থিত ক্যালসিয়াম হাইড্রক্সাইড জলে দ্রবীভূত কার্বন ডাই অক্সাইডের সাথে ক্রিয়া করে ক্যালসিয়াম কার্বনেট গঠন করে।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – স্থলজ ও জলজ সবুজ উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরির জন্য বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলে দ্রবীভূত কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে।
সংজ্ঞা – যে চক্রাকার পদ্ধতিতে কার্বন মৌল কার্বন ডাই অক্সাইড যৌগ রূপে পরিবেশ থেকে জীব জগতে প্রবেশ করে জীব জগৎ থেকে পরিবেশে ফিরে এসে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে, তাকে কার্বন চক্র বলে।
কার্বন চক্রের বন্যাস ধারা
১৷ নির্গম পথ – যে ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়ায় কার্বন ডাই অক্সাইড জীব জগৎ থেকে পরিবেশে নির্গত হয় তাকে নির্গম পথ বলে।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – আগ্নেয় গিরির অগ্নুৎপাত উষ্ণ প্রসবনের স্রোত প্রভৃতি থেকে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের সংযোগ ঘটে।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া – কলকারখানার কয়লার দহন, কাঠের দহন, জ্বালানীর দহনে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের সংযোগ ঘটে।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – সবুজ উদ্ভিদ, স্থলজ ও জলজ প্রাণী শ্বসন ক্রিয়ায় বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইড মুক্ত করে।
২৷ আগম পথ – যে ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়ায় কার্বন ডাই অক্সাইড পরিবেশ থেকে জীব জগতে প্রবেশ করে, তাকে আগম পথ বলে।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড জলে দ্রবীভূত হয় যা জলজ উদ্ভিদ ও শৈবাল সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরির জন্য গ্রহণ করে।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া - বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড বৃষ্টির জলের সঙ্গে বিক্রিয়া করে কার্বলিক অ্যাসিড গঠন করে। বৃষ্টির জলের সাথে ওই অ্যাসিড সমুদ্র, নদী ও পুকুরে স্থানান্তরিত হয়। শামুক জাতীয় প্রাণীর দেহে অবস্থিত ক্যালসিয়াম হাইড্রক্সাইড জলে দ্রবীভূত কার্বন ডাই অক্সাইডের সাথে ক্রিয়া করে ক্যালসিয়াম কার্বনেট গঠন করে।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – স্থলজ ও জলজ সবুজ উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরির জন্য বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলে দ্রবীভূত কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে।
BY - SUBHENDU BISWAS (M.sc)