A. অক্সিজেন চক্র ( Oxygen Cycle )
সংজ্ঞা – যে চক্রাকার পদ্ধতিতে পরিবেশ থেকে অক্সিজেন জীব জগৎ কর্তিক গ্রহিত হয় এবং জীব জগৎ থেকে পরিবেশে অক্সিজেনের মুক্তি ঘটে বাতাসে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে, তাকে অক্সিজেন চক্র বলে।
অক্সিজেন চক্রের বিন্যস ধারা
১৷ নির্গম পথ – যে ভৌত রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়ায় জীব জগৎ থেকে পরিবেশে অক্সিজেনের মুক্তি ঘটে, তাকে বলে নির্গম পথ।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – মহাশূন্যে ওজন গ্যাস সূর্যালোকে ও তাপের প্রভাবে বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন নির্গত করে।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া – বজ্রপাত ও বিদ্যুৎ স্ফুলিঙ্গের প্রভাবে জলীয় বাষ্প বিশ্লিষ্ট হয়ে অক্সিজেন নির্গত করে।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – সবুজ উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলের সহযোগে গ্লুকোজ উৎপাদন কালে বাতাসে অক্সিজেন মুক্ত করে।
২৷ আগম পথ – যে ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়া পথে জীব জগৎ কর্তিক পরিবেশ থেকে অক্সিজেন গৃহিত হয়, তাকে আগম পথ বলে।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – বাতাসের অক্সিজেন পুকুর নদী সমুদ্রের জলে দ্রবীভূত হয়ে অবস্থান করে এবং জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণী জল থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে শ্বাসকার্য চালায়।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া – বাতাসের অক্সিজেন বিভিন্ন ধাতব মৌলের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সাইড গঠন করে, মরিচা এই রূপ একটি ধাতব অক্সাইড, এছাড়া জ্বালানির দহনে অক্সিজেন ব্যবহৃত হয়।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – উদ্ভিদ ও প্রাণী বাতাসের অক্সিজেন গ্রহণ করে শ্বাসকার্য চালায় এবং গ্লুকোজ খাদ্যের জারণ ঘটিয়ে ATP ও কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন করে।
সংজ্ঞা – যে চক্রাকার পদ্ধতিতে পরিবেশ থেকে অক্সিজেন জীব জগৎ কর্তিক গ্রহিত হয় এবং জীব জগৎ থেকে পরিবেশে অক্সিজেনের মুক্তি ঘটে বাতাসে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে, তাকে অক্সিজেন চক্র বলে।
অক্সিজেন চক্রের বিন্যস ধারা
১৷ নির্গম পথ – যে ভৌত রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়ায় জীব জগৎ থেকে পরিবেশে অক্সিজেনের মুক্তি ঘটে, তাকে বলে নির্গম পথ।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – মহাশূন্যে ওজন গ্যাস সূর্যালোকে ও তাপের প্রভাবে বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন নির্গত করে।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া – বজ্রপাত ও বিদ্যুৎ স্ফুলিঙ্গের প্রভাবে জলীয় বাষ্প বিশ্লিষ্ট হয়ে অক্সিজেন নির্গত করে।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – সবুজ উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলের সহযোগে গ্লুকোজ উৎপাদন কালে বাতাসে অক্সিজেন মুক্ত করে।
২৷ আগম পথ – যে ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক ক্রিয়া পথে জীব জগৎ কর্তিক পরিবেশ থেকে অক্সিজেন গৃহিত হয়, তাকে আগম পথ বলে।
(ক) ভৌত ক্রিয়া – বাতাসের অক্সিজেন পুকুর নদী সমুদ্রের জলে দ্রবীভূত হয়ে অবস্থান করে এবং জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণী জল থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে শ্বাসকার্য চালায়।
(খ) রাসায়নিক ক্রিয়া – বাতাসের অক্সিজেন বিভিন্ন ধাতব মৌলের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সাইড গঠন করে, মরিচা এই রূপ একটি ধাতব অক্সাইড, এছাড়া জ্বালানির দহনে অক্সিজেন ব্যবহৃত হয়।
(গ) জৈবিক ক্রিয়া – উদ্ভিদ ও প্রাণী বাতাসের অক্সিজেন গ্রহণ করে শ্বাসকার্য চালায় এবং গ্লুকোজ খাদ্যের জারণ ঘটিয়ে ATP ও কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন করে।
BY- SUBHENDU BISWAS (M.sc)